পরীক্ষাপদ্ধতিt সরকারি নির্দেশ মোতাবেক বছরে দুটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উভয় পরীক্ষার গড় নম্বরের ভিত্তিতে ছাত্রীদের চূড়ান্ত মূল্যায়ন করা হয়। এই সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি বিদ্যালয়ে ধারাবাহিক মূল্যায়নও করা হয়।
ধারাবাহিকমূল্যায়নt শিখন-শেখানো প্রক্রিয়ায় বর্তমানে ধারাবাহিক মূল্যায়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। চূড়ান্ত মূল্যায়নের পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্নভাবে শ্রেণিতে এ মূল্যায়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে। প্রতি সাময়িক পরীক্ষায় ২০% নম্বর ধারাবাহিক মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দ থাকে। এ ধারাবাহিক মূল্যায়ন কার্যক্রম সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে গঠন করা হয়েছে। এ বিশেষ কমিটি ধারাবাহিক মূল্যায়নের সার্বিক কার্যক্রম তত্ত্বাবধানে করেন। বিষয় ভিত্তিক বুদ্ধিবৃত্তীয় ও মনোপেশিজ ক্ষেত্রের ধারাবাহিক মূল্যায়নের পাশাপাশি আবেগীয় ক্ষেত্রের ধারাবাহিক মূল্যায়নকে বিদ্যালয়ে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে শ্রেণি শিক্ষকগণ অন্যান্য বিষয় শিক্ষকের সাথে পরামর্শ করে আবেগীয় ক্ষেত্রের মূল্যায়ন করেন ও রেকর্ড সংরক্ষণের পাশাপাশি ছাত্রীদেরকে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে পরামর্শ প্রদান করেন।